
নিজস্ব প্রতিবেদক:;
টেকনাফ বাহারছড়া মেরিন ড্রাইভ রোডে শামলাপুর নামক স্থানের অভিযান চালিয়ে একটি সি,এন,জি গাড়ির তিন যাত্রী পেট থেকে প্রায় দেড় হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার করেছে বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা। এদিকে বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কাঞ্চন কান্তি জানান ৩ জানুয়ারি সকাল আট ঘটিকার সময় একটি সংবাদে জানতে পারি যে মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার গামি একটি সি,এন,জি গাড়ি দিয়ে চারজন যাত্রী পেটের ভিতর করে ইয়াবা চালান নিয়ে যাচ্ছে, তাই আমরা উক্ত সংবাদের ভিক্তিতে ঐ সি,এন,জি গাড়িটি আটক করে সন্দেহ ভাজন চারজন লোকতে ফাঁড়িতে নিয়ে আসি, পরে তাদের ব্যাপক জীজ্ঞাসাবাদের পর তিন জনের পেট থেকে প্রায় দেড় হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়, সিরাজ নামক আরেক ব্যক্তি ঘটনার সাথে জড়িত না থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হই। এদিকে চার জনের সাথে আটক সিরাজ নামক এই ব্যক্তিকে পুলিশ ছেড়ে দেওয়াই জনমনে নানান সন্দেহের জন্ম দিয়েছে, অনেকের অভিযোগ সিরাজকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সিরাজকে ছেড়ে দেওয়ার মুল কারণ একটি মোটা অংকের টাকা আয় ও দশ হাজার ইয়াবাকে যাতে দেড় হাজার করা যায়, অর্থাৎ আটক চার ব্যক্তির পেটে প্রায় দশ হাজার ইয়াবা ছিল বলে একটি নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানা গেছে। এদিকে সিরাজকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ নাকচ করে ইনচার্জ কাঞ্চন কান্তি বলেন মুলত সিরাজ ঘটনার সাথে জড়িত না থাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, তাদের কাছ থেকে শুধু দেড় হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে বলে তিনি জোর দিয়ে জানান, আর ইয়াবা সহ ধৃতরা হলেন বাহারছড়া নোয়াখালী পাড়ার মৃত ছৈয়দ আহমদের পূত্র মোঃ হাসান, মৃত সোলতান আহমদের ছেলে বাদশা মিয়া, কালা মিয়ার ছেলে মোঃ জাহিদ। উক্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাঈন উদ্দীন খান বলেন বাহারছড়ায় ইয়াবা সহ আটক হওয়া ব্যক্তিদের ইয়াবা সহ আদালতে সোর্পদ করা হবে।
পাঠকের মতামত